মুফতি আবু সুফিয়ান কাসিমী
হাইলাকান্দি, আসাম
বছর ঘুরে ফিরে আসছে ঈদুল আযহা। ত্যাগ তিতিক্ষার মহোৎসব। কুরবানীর মাধ্যমে আল্লাহর প্রিয় হবার এক সুবর্ণ সুযোগ। এই সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়— সেদিকে নজর রাখতে হবে সবাইকে। পবিত্র ঈদুল আযহা আমাদের দোরগোড়ায়। মুসলিম বিশ্ব আনন্দের এই ঈদ উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইসলামের এক মৌলিক ইবাদত হচ্ছে কোরবানী। এর দ্বারা আমাদের আদর্শ হযরত ইবরাহিম ও হযরত ইসমাইল আ. এর “এক আল্লাহর জন্য পেশ করা আত্মবলিদানের” স্মৃতিপট ভেসে ওঠে চোখের সামনে। এটি ‘শাআইরে ইসলাম’ অর্থাৎ ইসলামের প্রতীকী বিধানাবলীর অন্যতম। প্রতিটি ধর্মে কুরবানীর ভিন্ন ভিন্ন প্রথা রয়েছে। কিন্তু আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের বাতলে দেওয়া কুরবানীর (বলিদানের) তরিকা যেমনটা যুক্তিযুক্ত তেমনটা মানানসই। সুতরাং কোরবানীর মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য লাভে ধন্য হওয়া যায় এবং গরিব-অসহায় ও পাড়া প্রতিবেশীর আপ্যায়নের ব্যবস্থা হয়। হযরত আদম আ. থেকে শুরু করে সব নবীর যুগেই ভিন্ন পন্থায় কোরবানি পালিত হয়েছে।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দিয়েছেন- “আপনি আপনার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী আদায় করুন। ” (সূরা কাওসার:২)
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলছেন, “হে রাসূল! আপনি বলুন, নিশ্চয়ই আমার নামায, আমার কোরবানী, আমার জীবন এবং আমার মরণ সবকিছু কেবল বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহ তায়ালার জন্য।” (সুরা আনআম : ১৬২)
সময়ের আবর্তনে কোরবানীর অনেক মাসআলা আমরা বিস্মৃত হয়ে যাই। গুরুত্বপূর্ণ সেই মাসআলাগুলো জনসাধারণের স্মৃতিপটে ভাসিয়ে তুলতে এ প্রয়াস।
১. কোরবানী ওয়াজিব হওয়ার কয়েকটি শর্তাবলী:-
* মুসলমান, মুক্বিম (মুসাফিরের উপর ওয়াজিব নয়), সাবালক এবং সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন (পাগলের উপর ওয়াজিব নয়) নেসাবের অধিকারী ব্যক্তি অর্থাৎ যিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ -ঈদের দিন- সুবহে সাদিক থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত যেকোনও সময়ে যার কাছে শুধু স্বর্ণ ৮৭.৪৮ গ্রাম বা এই পরিমাণ টাকা/ শুধু রৌপ্য ৬১২.৩৬ গ্রাম বা এই পরিমাণ টাকা আছে অথবা স্বর্ণ-রৌপ্য উল্লেখ্য পরিমাপ থেকে কম/ ব্যবসার বস্তু/ টাকা/ প্রয়োজনের অতিরিক্ত বস্তু আছে; যেগুলোর মূল্য সাড়ে বায়ান্ন তোলা অর্থাৎ ৬১২.৩৬ গ্রাম রৌপ্যের মূল্য পরিমাণ থাকবে, তার উপর কোরবানী ওয়াজিব। (রৌপ্যের বাজার মূল্য জেনে ১ গ্রামের মূল্যকে ৬১২.৩৬ এ পূরণ দিলে নেসাবের টাকার পরিমাণ বেরিয়ে আসবে। )
* শুধু নেসাবের অধিকারীর উপর কোরবানী ওয়াজিব। তিনি যদি তার সাবালক ছেলেমেয়ে অথবা স্ত্রীর পক্ষ থেকে কোরবানী দিতে চান, তাহলে তাদের অনুমতি ছাড়া কোরবানী আদায় হবে না। নাবালক বাচ্চার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় (যদিও ওই নাবালক বাচ্চা সাহেবে নেসাব হয়), তবে (সামর্থ্য থাকলে) তার পক্ষ থেকে কোরবানী দেওয়া মুস্তাহাব।
* যদি কোনও ব্যক্তির উপর কোরবানী ওয়াজিব থাকে কিন্তু কোরবানীর সময় (১০ তারিখ -ঈদের দিন- সুবহে সাদিক থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত) উপরোক্ত কোনও একটি শর্ত পাওয়া যায় না, তাহলে তার উপর ওয়াজিব হবে না।
* সাহেবে নেসাব নয় এমন ব্যক্তি যদি কোরবানী করে এবং কোরবানীর দিনগুলোর শেষাংশে সে নেসাবের অধিকারী হয়ে যায়, তখন তার উপর নতুনভাবে কোরবানী ওয়াজিব হয়ে যাবে। (কিন্তু কোরবানীর দিনগুলোতে অর্থাৎ ১২ যিলহজ্জ তারিখের সূর্যাস্তের পূর্বক্ষণে যদি অমুসলিম মুসলিম হয়ে যায়, মুসাফির মুক্বিম হয়ে যায়, ফকির ধনী হয়ে যায়, নাবালক সাবালক হয়ে যায়,পাগল সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হয়ে ওঠে তাহলে তাদের উপর কোরবানী ওয়াজিব হয়ে যাবে)। [বাদায়েয়ুস সানায়ে ৫/৬৩,৬৪ – ফতোয়ায় আলমগীরী ৫/২৯৩ – রদ্দুল মুহতার ৬/৩১৫, ৩১৯]
২. নেসাবের অধিকারী ব্যক্তি আপন কুরবানীর সাথে যদি কোনো মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কোরবানী করতে চান— করতে পারবেন বরং ইসালে সওয়াবের জন্য এভাবে কুরবানী করা উত্তম। “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সমগ্র উম্মতের পক্ষ থেকে কোরবানী করতেন”— এতে জীবিত-মৃতের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। [বায়হাকী ৯/২৬৮]
কোরবানীকারীর সামর্থ্য থাকলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে কোরবানী করা উত্তম। [এয়লাউস সুনান] [রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৬]
৩. যাদের নামে কোরবানী হবে— জন্তু জবাই করার সময় তাদের উপস্থিত থাকতে হবে না। বরং অনুমতিই যথেষ্ট। তবে উপস্থিত থাকা মুস্তাহাব। কোরবানীকারী মহিলা হলে— কোরবানীতে শরিকগণ যদি মুহরিম হোন এবং পর্দার খেলাফ না হয় তবে উপস্থিত থাকা মুস্তাহাব, অন্যথায় নয়। [দুররুল মুখতার ৫/২৩১]
৪. কোরবানীতে শরিকদের মধ্যে থেকে যদি কোনও এক জনের “নিয়্যাত” কোরবানী ও আকিকা ছাড়া অন্য কিছু হয় (অর্থাৎ মাংস খাওয়া বা টাকা উপার্জন) তাহলে একজনেরও কোরবানী আদায় হবে না। [দুররুল মুখতার ৯/৪৭২]
৫. শরিকদের মধ্যে কারও পুরো অথবা অধিকাংশ উপার্জন যদি হারাম হয়, তাহলে কারও কুরবানী হবে না।
৬. যদি কোনও ধনী ব্যক্তি কুরবানীর নিয়্যাতে একা পুরো একটি বড় পশু ক্রয় করেন, পরবর্তীতে এতে অন্য কাউকে শরিক করতে চাইলে শরিক করতে পারবেন। শরিক না করা উত্তম।
৭. গরিব/দরিদ্র ব্যক্তির উপর কুরবানী ওয়াজিব নয়। কিন্তু যদি কোনও গরিব ব্যক্তি (নেসাবের মালিক নয়) কুরবানীর নিয়্যাতে একা পুরো একটি বড় পশু ক্রয় করেন, পরবর্তীতে এতে অন্য কাউকে শরিক করতে চাইলেও শরিক করতে পারবেন না। একাই কুরবানী দিতে হবে।
৮. শরিকদের মধ্য থেকে কেউ যদি মারা যায় এবং মৃতের উত্তরাধিকারী ওই কুরবানীর জন্তুতে মৃতের অংশ বহাল রাখতে রাজি থাকেন, তাহলে সবার কুরবানী হয়ে যাবে। আর যদি উত্তরাধিকারী মৃতের অংশের অনুমতি না দেন,তাহলে তাদেরকে ওই অংশের টাকা হিসেব করে বের করে দিতে হবে। ওই অংশে অন্য কাউকে শরিক করা যাবে।
৯. বড় জন্তু (গরু, মহিষ এবং উট) দিয়ে কোরবানী ও আকিকা একসঙ্গে করা যাবে। কোরবানীর সঙ্গে আকিকা করতে ওই জন্তুর মধ্যে ছেলের জন্য দুই অংশ এবং মেয়ের জন্য এক অংশ করা মুস্তাহাব। [ফতোয়ায় শামী ৬/৩২৬]
১০. কোরবানীর জন্তু উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া এবং দুম্বা (নর-নারী অথবা খাসি) ছাড়া অন্য কোনও জন্তু দ্বারা কোরবানী আদায় হবে না। কোরবানীর উট কমপক্ষে পাঁচ বছরের, গরু, মহিষ দুই বছরের, ছাগল, ভেড়া এক বছরের হতে হবে। যদি এক বছরের কম বয়সী দুম্বা এবং ভেড়া দেখতে এক বছরীয় বুঝা যায় তাহলে কোরবানী আদায় হবে। কিন্তু ছয় মাসের কম হলে হবে না। বাকি জন্তু কম বয়সী হলে কোরবানী জায়েয হবে না, বয়স যতো বেশি হবে ততো ভালো। [বাদায়েয়ুস সানায়ে ৫/৬৯,৭০]
১১. কোরবানীর নিয়্যাতে ভালো পশু কেনার পর যদি তাতে এমন কোনো দোষ দেখা দেয়, যে কারণে কোরবানী জায়েয হয় না- তাহলে ঐ পশু দ্বারা কোরবানী সহীহ হবে না। এর স্থলে আরেকটি পশু কোরবানী করতে হবে। তবে ক্রেতা গরিব হলে ত্রুটিযুক্ত পশু দ্বারাই কোরবানী করতে পারবেন। কিন্তু কোনও গরিব ব্যক্তি যদি মান্নত করে নিজের উপর কোরবানী ওয়াজিব করেন, তাহলে সুস্থ ও ত্রুটিমুক্ত একটি জন্তু কোরবানী করতে হবে। যদি জন্তু কেনার পর হারিয়ে যায় বা চুরি হয়ে যায় বা মরে যায়— ধনী লোকের জন্য এর বদলে আরেকটি জন্তু কোরবানী করা ওয়াজিব, গরিবের উপর নয়। [ফতোয়ায় আলমগীরী ৫/২৯৯]
১২. কুরবানীর জন্তুর দুধ পান করা যাবে না। তবে ওলানে বেশি দুধ জমা হওয়ার কারনে জবাইয়ের আগ মুহূর্তে যদি জন্তুর কষ্ট হয়, তাহলে দুধ দোহন করে পুরো দুধ সদকা করতে হবে।
১৩. যেসব খুঁত বিশিষ্ট পশু দ্বারা কোরবানী করা যাবে না—
* যে পশু তিন পায়ে চলে বা এক পা মাটিতে রাখতে পারে না বা ভর করতে পারে না, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না। (কিন্তু যদি পশু চতুর্থ পা দিয়ে মাটিতে ভর করে চলতে পারে— সেটি দিয়ে কোরবানী জায়েয হবে)।
* এমন রুগ্ন দুর্বল পশু, যেটা জবাইয়ের স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে পারে না, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না।
* যে পশুর একটিও দাঁত নেই বা এমনভাবে দাঁত পড়ে গেছে যে, ঘাস গ্রহণ বা খাদ্য চিবাতে পারে না, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না। (যে পশুর কিছু দাঁত পড়ে গেছে কিন্তু সে ঘাস চিবিয়ে খেতে পারে— এমন পশু জায়েয হবে)।
* যে পশুর শিং একেবারে গোড়া থেকে ভেঙ্গে গেছে, যার কারণে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না। (তবে যে পশুর অর্ধেক শিং বা কিছু শিং ফেঁটে বা ভেঙ্গে গেছে বা শিং একেবারে উঠেইনি সে পশু কোরবানী করা জায়েয হবে)।
* যে পশুর লেজ বা কোনও কান অর্ধেক বা তারও বেশি কাটা, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না। (যদি অর্ধেকের বেশি ভালো থাকে বা জন্মগতভাবেই কান ছোট থাকে তাহলে অসুবিধা নেই)।
* যে পশুর দুটি চোখ অন্ধ বা এক চোখ পুরো নষ্ট, সেটা দিয়ে কুরবানী আদায় হবে না।
* গর্ভবতী পশু কোরবানী করা জায়েয। জবাইয়ের পর যদি বাচ্চা জীবিত পাওয়া যায় তাহলে সেটাও জবাই করতে হবে। তবে প্রসবের সময় আসন্ন হলে সে পশু কোরবানী করা মাকরূহ। যদি জবাইয়ের আগে বাচ্চা প্রসব হয়, তাহলে বাচ্চাকে জীবিত অবস্থায় সদকা করতেই হবে। নইলে মায়ের সাথে বাচ্চাকেও জবাই করতে হবে। নিজে রাখতে পারবেন না।
* যেসব খুঁত বিশিষ্ট পশু দ্বারা কোরবানী জায়েয তার অপেক্ষা খুঁতবিহীন পশু দ্বারা কোরবানী দেওয়া মুস্তাহাব।
[ফতোয়ায় আলমগীরী ৫/২৯৭, রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৩, খুলাছাতুল ফাতাওয়াহ ৪/৩২০, রদ্দুল মুহতার ৬/২৩]
১৪. কুরবানীর জন্তুকে ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে জবাই করতে হবে। মালিক নিজ হাতে জন্তুকে জবাই করা উত্তম। অন্যথায় অন্য কাউকে দিয়ে জবাই করাতে পারবেন। যদি জন্তুর উপর ছুরি চালানোর পর উঠে দাঁড়ায় এবং অন্য কেউ পুরো জবাইয়ের উদ্দেশ্যে আবার জন্তুর উপর ছুরি চালান, তাঁর জন্যও ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলা আবশ্যক।
১৫. কয়েকজন শরিক হয়ে কোরবানী দিলে মাংস পুরো দায়িত্ব সহকারে পাল্লা দিয়ে মেপেজোখে বন্টন করতে হবে। অনুমান করে বন্টন করা জায়েয নয়— এতে কমবেশি হবেই, এরকম হলে সুদ গ্রহণের গুনাহ হবে। এবং যার ভাগে বেশি মাংস পড়বে, ওই অতিরিক্ত অংশটুকু খাওয়া জায়েয হবে না। [রদ্দুল মুহতার ৬/৩১৭]
১৬. কোরবানীর পর পশুর রশি ইত্যাদি সদকা করে দেওয়া উত্তম। চাইলে নিজে রাখতে পারবেন। কিন্তু তা বিক্রি করা বা যিনি গরু জবাই করেছেন অথবা গোশত কেটেছেন তাকে বদলা হিসেবে দেওয়া জায়েয নয়। [রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৮]
১৭. কোরবানীর পশুর কোনো কিছু (চামড়া, মাথা, পা) পারিশ্রমিক হিসাবে দেওয়া জায়েয নয়। মাংসও পারিশ্রমিক হিসেবে দেয়া যাবে না। অবশ্য এ সময় ঘরের অন্যান্য সদস্যদের মতো কাজের লোকদেরও গোশত খাওয়ানো যাবে এবং হাদিয়া হিসেবে দেওয়া যাবে। হ্যাঁ,কোরবানীর পশু জবাই করে পারিশ্রমিক দেয়া-নেয়া জায়েয। কোরবানী আদায়কারী কাজের লোকদেরকে আলাদা পারিশ্রমিক দিতে হবে। যদি পারিশ্রমিক হিসেবে কোরবানীর পশুর কোনো কিছু (মাংস, চামড়া, মাথা, পা) দিয়ে দেন তাহলে ওই পরিমাণ টাকা সদকা করা ওয়াজিব। [ফতোয়ায় আলমগীরী ৫/৩০১, রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৮]
১৮. কোরবানী আদায় হওয়ার শর্ত হলো— ঈদের নামাযের পর পশু জবাই করতে হবে, খুতবার আগে হলেও অসুবিধা হবে না। যদি কোনও কারণে ঈদের নামায পড়া সম্ভব না হয়, তাহলে এতো সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যাতে নামাযের সময় শেষ হয়ে যায় অর্থাৎ দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আর যদি ঈদের নামায কোনো কারণে ১১/১২ তারিখে পড়া হয়, তাহলে নামাযের পূর্বে কোরবানী করা যাবে। [আল-জাউহারাতুন নায়্যিরাহ ২/২৪৩]
আল্লাহ তাআলা আমাদের কোরবানী কোরআন-সুন্নাহর আলোকে খালিস নিয়্যাতে করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
(বিঃ দ্রঃ- কিতাবগুলোর খণ্ড এবং পৃষ্ঠা নম্বর প্রকাশনীর ব্যবধানে ভিন্ন হতে পারে)
You can certainly see your enthusiasdm within the article you write.
The sector hopes for even more passionate writers such as you who are not afraid to say how
they believe. Always go after your heart.
You can certainly see your enthusiasm within the article you write.
The sctor hopes for even more passionate writerrs such as you who are not
afraid to say how they believe. Always go after your
heart.
I’m extremely inspired with your writing talents and also with the format
to your blog. Is this a paid topic or did you modify it yourself?
Anyway stay up the excellent quality writing, it is rare to see a nice blog like this one these
days. Leonardo AI x Midjourney!